Posts

S.S.C.পরিক্ষা

Image
  S.S.C.পরিক্ষা শুরু হল।প্রশ্ন ও দেওয়ার পর,,সবাই মনোযোগ দিয়ে লিখা শুরু করল। প্রায় ৩০ মিনিট শেষ। হঠাৎ করে এক  ক্লাস রুম থেকে অনেক জুরে কান্নার শব্দ শুনতে পেল স্যার, কান্নার কারন খুজতে গিয়ে দেখল, ১০১ নাম্বার সিটে বসা সুমি আক্তার নামক এ মেয়েটি কান্না করছে। কান্নার কারন জানতে চাইল ও স্যার কিন্তু মেয়েটি কান্নার কারণে বলতে পারল না। অনেকক্ষন পর মেয়েটি বলে উঠল স্যার আমি কোনো কিছু। লিখার ভাষা খুজে পাচ্ছি না। কারন না জেনে স্যার মেয়েটিকে অনেক বোকাবকি করে। বলে যে সারা বছর কি করলি?এখন পরিক্ষা দিতে এসে কান্না করলে পাশ করবি? সারা বছর কি ছেলে নিয়া খেলা করছিস নাকি? অন্যরা চরিএ নিয়ে বাজে কতা বলছে,মেয়েটির কান্নার আওয়াজ আরও বেড়ে গেল পরক্ষনে মেয়েটি বলে উঠে স্যার আজ আমার মা-মারা গেছে বাড়িতে মার লাশটা রেখে আমি পরিক্ষা দিতে আসছি । আমি আসতে চাইনি আমাকে বাবা জোর করে পাঠিয়েছে।কিন্তু আমি কি লিখব স্যার। আজকে আমার সাথে আমার মা আসার কথা ছিল।কিন্তু আসার জন্য আল্লাহ সময় দেয়নি। রাতে আমাকে ১৫০ টাকা দিয়ে বলছে  তুই আমার কাছে একটা ভালো জামা চেয়েছিলি কিন্তু দিতে পারিনি। কিন্তু পরিক্ষার পর কিনে দেব মা। সকালে তোকে আমার  সাথে

উঠে আয় তোকে আর কোন দিন কিছু বলবো না।

Image
 রাতে মায়ের হাতে রান্না করা খাবার খুব মজা করে খেয়ে রাত ১০টায় ঘুমিয়ে গেলাম...!!! সকাল গেলো ঘুম থেকে উঠলাম না...!!!  আরামে ঘুমাবো বলে মা ডাকলো না...!!! দুপুর হয়ে গেলো ঘুম থেকে উঠলাম না...!!! এবার মা অনেক ডাকলো আমি উঠলাম না। মা চলে গেলো। একটু পর আবার আসলো। এবার অনেক ডাকার পরেও না উঠায় মা অনেক বকলো আমি তাও উঠলাম না।  এইবার মা একটা থাপ্পড় দিলো। তাও উঠলাম না। এবার মা হাত ধরে টান দিলো কিন্তু আমার হাত পুরো শরীর নিয়ে নড়ে উঠলো। শরীর আমার পাথরের ন্যায় শক্ত হয়ে গেছে। মা কিছু না বলে চুপ করে রুম থেকে বেরিয়ে বাবাকে ডেকে নিয়ে আসলো। কিন্তু বাবা অনেক ডাকার পরও আমি উঠলাম না। এইবার বাবা চোখের জল ফেলে বলছেঃ উঠে আয় তোকে আর কোন দিন কিছু বলবো না। যেমন করে থাকতে চাস থাক। তাও উঠে আয়। তোকে আজকেই ল্যাপটপ কিনে দিবো। আমি অবাক হয়ে দেখছি বাবা এতো করুণা করে কোনোদিন আমাকে বলে না অথচ আজ বলছে। আমি উঠে আসতে চাচ্ছি কিন্তু কিছুতেই উঠতে পারছি না। এদিকে বাবা নানান রকম লোভ দেখিয়ে বলছে উঠে আসতে। একটু পর আমার বাড়িতে অনেক মানুষ চলে আসলো। ওদিকে মা কাঁদছে কেউ মাকে স্বান্ত্বনা দিচ্ছে কেউবা বাবাকে কেউ ভাই বোনকে নানা

কৌশানি খোলামেলা রূপে, প্যান্ট নিয়ে আলোচনায় তিনি।

Image
 সময়ের সঙ্গে তাল মিলিয়ে টালিউডের অভিনেত্রীরাও এখন সাহসী। সিনেমার পর্দায় হোক কিংবা সোশ্যাল মিডিয়ায়, শরীরী সৌন্দর্য ফুটিয়ে তুলতে কার্পণ্য করেন না কেউই। এ তালিকায় প্রথম দিকেই যাদের নাম আসে, তাদের একজন কৌশানি মুখার্জি। যিনি হরহামেশাই খোলামেলা রূপে ছবি শেয়ার করে ভক্তদের হৃদয়ে ঝড় তোলেন। আরও একবার নিজের স্বভাবজাত রূপে হাজির হলেন কৌশানি। ছড়িয়ে দিলেন রূপ ও শরীরের অগ্নিঝরা আবেদন। শনিবার (১১ ডিসেম্বর) ফেসবুক ও ইনস্টাগ্রামে নয়া ফটোশুটের ছবি আপলোড করেছেন অভিনেত্রী। তা দেখেই কাবু ভক্তরা। তবে নিন্দাও জুটেছে ঢের। কেননা ছবিতে তাকে একটু বেশিই খোলামেলা রূপে পাওয়া গেছে। কৌশানি পরেছেন লাল টপসের ওপর হলুদ ব্লেজার। তবে প্যান্ট পরেননি। খুব ছোট আকারের শর্টস পরেছেন বটে, কিন্তু সেটা ছবিতে সেভাবে দৃশ্যমান নয়। যার ফলে অনুসারীদের অনেকেই কটাক্ষে মেতেছে। কেউ মন্তব্য করেছেন, ‘প্যান্ট আছে নাকি নাই?’, কেউ লিখেছেন, ‘অনেক ছবি তোলা হয়েছে, এবার প্যান্টটা পরে ফেলুন’। কেউ কেউ আবার তার বসার ভঙ্গিমা নিয়েও নেতিবাচক মন্তব্য করেছেন। তবে কোনো মন্তব্যেই নজর নেই কৌশানির। কেননা এসবে তিনি এখন অভ্যস্ত। কৌশানি সম্প্রতি বাংলাদেশে এসেছিলেন

২৮ ফসলের চাহিদা নিরূপণ করে উৎপাদন পরিকল্পনা

Image
  বিভিন্ন সংস্থার তথ্যে ভিন্নতা থাকায় নিত্যপ্রয়োজনীয় ২৮টি ফসলের প্রকৃত চাহিদা ও জোগান নিরূপণ করবে সরকার। ফসলগুলোর চাহিদা স্ট্যাডি করে একটি পূর্ণাঙ্গ সমন্বিত প্রতিবেদন তৈরি করতে বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা কাউন্সিলকে (বিএআরসি) দায়িত্ব দিয়েছে কৃষি মন্ত্রণালয়। বিশেষজ্ঞ টিমের তত্ত্বাবধানে ২৮টি ফসলের মাঠ পর্যায়ের ও গবেষণালব্ধ তথ্য সংগ্রহের পর সফটওয়্যারের মাধ্যমে ফসলগুলোর চাহিদা নিরূপণ করা হবে। ২০৫০ সাল পর্যন্ত এসব ফসলের চাহিদার পূর্বাভাস দেওয়া হবে। ফসলের চাহিদা প্রতিবেদনের ভিত্তিতে আগামীতে উৎপাদনসহ এসব ফসলের বিষয়ে অন্যান্য সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে বলে জানিয়েছেন সংশ্লিষ্টরা। এ গবেষণা কার্যক্রম পরিচালনার জন্য কৃষি মন্ত্রণালয় থেকে ৪৫ লাখ ৫৫ হাজার টাকা চেয়ে অর্থ বিভাগে প্রস্তাব পাঠানো হয়েছে। তহবিল পাওয়া সাপেক্ষে আগামী বছরের জুনের মধ্যে গবেষণা প্রতিবেদনটি প্রকাশ করার লক্ষ্য নিয়ে এগোচ্ছে বিএআরসি। ধান, গম, ভুট্টা, আলু, মিষ্টি আলু, পাট, শীত ও গ্রীষ্মকালীন সবজি, সরিষা, চীনাবাদাম, তিসি, তিল, সয়াবিন, সূর্যমুখী, মসুর, ছোলা, মুগ, মাসকলাই, খেসারি, মটর, অড়হর, ফেলন, পেঁয়াজ, রসুন, ধনিয়া, মরিচ, আদা, হলুদ ও কালোজিরা- এ

সিঙ্গেল দের দুঃখ ঘোচাতে এলো ‘রোবট বউ’

Image
  ব্যাচেলরদের দুঃখ ঘোচাতে চিন নিয়ে এসেছে একটি ‘এআই ওয়াইফ’ অর্থাৎ রোবট বধূ।যে আপনার সমস্ত আশা আকাঙ্খাকে পূরণ করবে এবং আপনার ঘরের সব কাজ ও করে দেবে। বিয়ে না করে ব্যাচেলর হওয়ার যন্ত্রনায় চীনের যে সমস্ত পুরুষ দীর্ঘদিন ধরে ভুগছেন তাদের জন্যই এলো এই নতুন প্রযুক্তি। এটি আসলে একটি সেক্স রোবট কিন্তু কথা মতো ঘরের কাজ এবং আপনার খেয়াল রাখতেও এটি সমান ভাবে পারদর্শী। আপনার সঙ্গিনীর চাহিদা মেটাবে এই নতুন প্রযুক্তি এমনটাই দাবি বিজ্ঞানীদের। তবে এরজন্য আপনাকে ভারতীয় টাকায় প্রায় তিন লক্ষ টাকার কাছাকাছি খসাতে হবে।

ভিকি-ক্যাটরিনার বিয়ে সম্পন্ন, ফাঁস হলো ছবি

Image
  শত জল্পনা-কল্পনার অবসান ঘটিয়ে অবশেষে বিয়ে করলেন বলিউড তারকা ক্যাটরিনা কাইফ ও ভিকি কৌশল। বৃহস্পতিবার (৯ ডিসেম্বর) সন্ধ্যায় রাজস্থানের একটি ঐতিহাসিক প্রাসাদে মালা বদল করেন তারা। এরই মধ্যে ফাঁস হয়ে গেছে বিয়ের ছবিও। ভিকি-ক্যাটের বিয়ের গোপনীয়তা রক্ষার জন্য সর্বোচ্চ ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছিল। অতিথিদের পর্যন্ত ক্যামেরা ব্যবহার নিষিদ্ধ রাখা হয়েছে। তবুও ফাঁস হয়ে গেল ছবি, দেখা গেল কেমন সাজে সেজেছেন বর ভিকি, কনে ক্যাটরিনা। জানা গেছে, হিন্দু রীতিতেই সম্পন্ন হয়েছে ভিক্যাটের বিয়ে। বহুল আলোচিত এই বিয়ে স্বচক্ষে দেখেছেন তাদের পরিবারের সদস্য ও ঘনিষ্ঠজনেরা। গত দুই দিন যথাক্রমে সংগীত ও মেহেদী অনুষ্ঠানের পর সাত পাকে ঘুরলেন তারা। জানা গেছে, বারওয়ারা ফোর্টের শীষমহলে তৈরি রাজকীয় মণ্ডপে অগ্নি সাক্ষী রেখে সাত পাকে ঘুরেছেন ভিকি ও ক্যাটরিনা। এদিন ডিজাইনার সব্যসাচী মুখোপাধ্যায়ের ডিজাইনে লাল লেহেঙ্গায় সেজেছেন ক্যাটরিনা। দুর্গের জানালা দিয়ে তার হাস্যোজ্বল মুখসমেত ক্যামেরাবন্দি করেছে পাপারাজ্জিরা। এদিকে ভিকি-ক্যাটরিনার বিয়ের সঙ্গে সঙ্গেই ইন্টারনেটের বিভিন্ন ওয়েবসাইটে তাদের স্বামী-স্ত্রী পদবীতে নাম যুক্ত হয়ে গেছে। ক্যাট

আফ্রিকার এক জনজাতির কয়েকটি বাচ্চার সাথে খেলতে খেলতে

Image
 আফ্রিকার এক জনজাতির কয়েকটি বাচ্চার সাথে খেলতে খেলতে এক নৃতত্ববিদের অদ্ভুত উপলব্ধি হয়।তিনি ভেবেছিলেন ওদের সাথে একটা মজার খেলা খেলবেন কিন্তু শেষ পর্যন্ত ঐ শিশুরা তাঁকে প্রশ্নের মুখে দাঁড় করিয়ে দিল। পুষ্টিকর বেশ কিছু ফল একটা ঝুড়িতে রেখে ঝুড়িটা একটা গাছের কাছে তিনি রাখেন এবং ওদের বলেন যে বাচ্চা প্রথম গাছটার কাছে পৌঁছতে পারবে সেই ঝুড়িভর্তি ফলগুলো পাবে। দৌড়নোর জন‍্য সঙ্কেত দেওয়ার পর তিনি অবাক হয়ে গেলেন।দেখলেন কেউ ছুটলো না।কেউ আগে গেল না।সবাই হাত ধরাধরি করে একসাথে গাছের কাছে গেল আর ফলগুলো খেতে লাগলো একসাথে মিলে।যখন উনি ওদের কাছে জানতে চাইলেন যে তারা এরকম কেন করলো তখন সেই জনজাতীয় ভাষায় শিশুরা তাঁকে একটাই শব্দ বললো -'উবুণ্টু'।যার অর্থ হল বাকীরা যদি দুঃখে থাকে আমি সুখী হবো কি করে!!ওদের ভাষায় 'উবুণ্টু' শব্দের অর্থ হল আমি আছি কারণ আমরা সবাই আছি তাই। ঐ জনজাতির মানুষ জানে সুখী হওয়া কাকে বলে।ওদের আমরা বলি অ-সভ‍্য।আর সুখের পাঁজরে বর্শা হেনে এগিয়ে চলে আমাদের সভ‍্যতা। © সংগৃহীত